আজকাল মাস ও দিনক্ষণ হিসেব করে কেউ বাসা বদল করেনা। সমাজের উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেনীর মানুষ মাসের যেকোন সময় তাদের সুবিধামত সময়ে প্রয়োজন অনুযায়ী বাসা বদল করার সিদ্বান্ত নিয়ে থাকেন। তাদের মাথায় কোন টেনশন কাজ করেনা, কারন তারা সহযোগিতা নিয়ে থাকে ভাল ও স্বনামধন্য বাসা বদল সার্ভিস প্রভাইডার এর। তাদের শিফটিং এর কাজটি হয় অত্যন্ত পরিকল্পনা মোতাবেক যার ফলে তাদের জন্য বাসা বদল এর কাজটি ঝামেলার বিরক্তির কারন হয় না। এটি তাদের জন্য নিয়ে আসে নতুন উদ্যম ও আনন্দ। বাসা শিফটিং এর প্রস্তুতের সময় থেকে শেষ পর্যন্ত তাদের অবস্থা হয় নাকে তেল দিয়ে ঘুমনোর মত অবস্থা।
জনাব খলিলুর রহমান সাহেব ও হায়দার সাহেব দুজন একটি বেসরকারী একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। দুজনেরই বদলী হয়েছে নতুন কর্মস্থলে । নতুন কর্মস্থলে বদলী হওয়ার কারনে দুজনেরই বাসা বদল করতে হবে আগামী দু’এক মাসের মধ্যেই। এ নিয়ে খলিল সাহেবের মাথায় কোন চিন্তাই নেই। দিব্যি সকল কাজ করে যাচ্ছে আরামছে স্বাভাবিক গতিতে। কি ন্তু মি. হায়দার এর মাথায় ঘুম নেই, অফিসের কাজে মন নেই, চেহারা উস্কু খুস্ক। কি এক অজানা চিন্তায় মগ্ন থাকেন। মনমরা ভাব কাজে কর্মে মনোযোগের অভাব। বিষয়টি লক্ষ করে অন্যান্য সহকর্মীগণ জানতে চাইলে জানা যায় আসল খবর।
মিসেস আসমা জাহান চাকুরী করেন একটি বহুজাতিক কোম্পানীতে। তিনি বাসা বদল করবেন সন্তানের স্কুলে আসা যাওয়ার সুবিধার জন্য। তিনি শিফটিং এর সকল দায়িত্ব কোম্পানীকে দিয়ে